সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে হরিনাকুন্ডু সোনালী ব্যাংক বাধ্যতামূলক আদায় করছে ঋণের কিস্তি
ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
বাংলাদেশ সহ সারাবিশ্বে করোনা ভাইরাসের কারণে বৈশ্বিক মহামারি দেখা দিয়েছে এ অবস্থায় বাংলাদেশের সকল ব্যাংকসহ অন্যান্য ঋণদানকারী আর্থিক প্রতিষ্ঠান আগামী জুন ২০২০ পর্যন্ত কিস্তি দিতে না চাইলে কিস্তি আদায় করা যাবে না এবং কোনরুপ খেলাপিও ধরা হবেনা এই মর্মে নির্দেশনা দিয়েছে।
দেশের অবস্থা স্বাভাবিক হওয়ার পর কিস্তি চলমান হবে। কিন্তু এসব নির্দেশনা উপেক্ষা করে শিক্ষকদের ঋণের কিস্তির টাকা জোর পূর্বক কেটে নেওয়া হচ্ছে বলে অনেক শিক্ষক অভিযোগ করেছেন। অন্যান্য তফশিলি ব্যাংকে এই কিস্তি আদায় শিথিল করা হয়েছে।
এব্যাপারে হরিনাকুন্ডু শাখার সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার বসির আহমেদ বলেন কিস্তি ছাড়ের এব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোন নির্দেশনা আমি পায়নি।