করোনাকালীন করোনা যোদ্ধা মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু’র ভুমিকা
কাজী মোহাম্মদ আলী পিকুঃ
করোনার এই ক্রান্তিকালে ঝিনাইদহে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা কার? প্রশ্ন মনে আসলেই প্রথমে যে মহান মানুষটির নাম আসে সে আর কেউ নয়, ঝিনাইদহবাসির জননন্দিত প্রিয় মেয়র ও ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব সাইদুল করিম মিন্টু। ঝিনাইদহের রাজনীতি আত্মস্থ করে রাজনীতির সুখ-দুঃখ, কষ্টের কারাজীবন বরণ করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে বেড়ে ওঠা এই প্রাণবন্ত মানুষটি আমাদের আস্থার ঠিকানা। করোনার এই মহাদুর্যোগে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে মহানুভবতার পরিচয় দিয়ে ভালোবাসা ও সেবার বাঁশিতে যে সুর তুলেছেন তা বাংলাদেশে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। সেবা, সহযোগিতা ও সমৃদ্ধির গুণে বাংলাদেশে ঝিনাইদহ অন্যতম। তাঁর কর্ম চঞ্চলতা, করোনায় আক্রান্ত রুগীর সহযোগিতা, উৎসাহ, অনুপ্রেরণা প্রদান, বাড়ি বাড়ি ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া, মাইকিং করে জনগণকে সচেতন করা, লিফলেট ও মাস্ক বিতরণ, করোনার জীবাণুনাশক টানেল স্থাপন, মানুষকে ভালোবাসার শুদ্ধতম বৈভব দান আমাদেরকে সদা অনুপ্রাণিত করে। তবে তাঁর পরিচয় নির্ণয়ে ঝিনাইদহবাসির ভালোবাসা বিশেষণে বিশেষায়িত করার অন্ত নেই।
কেউ বলে মানবতার ফেরিওয়ালা, নতুন প্রজন্মের স্বপ্নের সারথী, ফাঁটা কেষ্ট, সেবকের সেবক, সাধনার সাধক, দৃষ্টান্তের উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, আর সে কারণে আমরা তাঁকে নিয়ে গর্ব করতেই পারি। আমার এই জীবনের বড় আক্ষেপ ও উদ্ভাস এই ভেবে আমি বঙ্গবন্ধুকে দেখিনি, মাওলানা ভাসানিকে দেখিনি, শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক কে দেখিনি, দেখেছি খুব কাছ থেকে ঝিনাইদহের প্রাণপ্রিয় মানুষ, প্রিয় অভিভাবক, তারুণ্যের সবুজপ্রাণ বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে ধারণ করে চলা সাইদুল করিম মিন্টু কে। যার বুদ্ধিদীপ্ত বাণীতে জাগ্রত সমাজ, সেবার কাজে উৎফুল্ল স্বেচ্ছাসেবকেরা, তিনিই আমাদের প্রিয় অভিভাবক। তাঁর সান্নিধ্যে শিখেছি নিরন্তর কাজ করার অনুপ্রেরণা ও সাহস।তাঁর কর্মচঞ্চলতা, মহানুভবতা, করোনার ক্রান্তিকালের বিরামহীন সেবা সবার মাঝে বেঁচে থাক এই প্রত্যাশায় তাঁর জন্য অবিরত শুভকামনা ।